স্পোর্টস No Further a Mystery
স্পোর্টস No Further a Mystery
Blog Article
বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী ঘোষণা করার কথা ছিল।
তার রাজনৈতিক সফর শুরু হয় ২০১৫ সালে। ‘ট্রাম্প টাওয়ারে’ আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার বিষয়ে ঘোষণা দেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তার পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।
ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া, ২০১১ সালে।
এক পুরুষ সমর্থক বলেছেন, ''ট্রাম্পই চাকরি দিতে পারেন।''
২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকেই ট্রাম্প ইসরায়েলে একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন।[৬৫][৬৬] ইসরায়েলেও তার কিছু জমি রয়েছে।[৬৭] ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও উন্মোচন করেছিলেন যেখানে ট্রাম্পকে ২০১৩ সালে ইসরায়েলের নির্বাচনে বেনজামিন নেতানিয়াহুর হয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করতে দেখা যাচ্ছিল।[৬৮][৬৯] কিন্তু মুসলিমদের নিয়ে ট্রাম্পের ঐ বিতর্কিত বক্তব্যে নেতানিয়াহুসহ বহু ইহুদি নেতাও এর বিরোধিতা করেছিলেন।[৭০] ৮৪ জন নেসেট (ইসরায়েলের পার্লামেন্ট)সদস্য যাদের অনেকেরই মুসলিম ছিল, তারা একটি পেটিশ্যানে স্বাক্ষর করে নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাৎ না করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল।[৭১] নেতানিয়াহুর উপর রাজনৈতিক চাপ বেড়ে যাবে ভেবে পরবর্তীতে ট্রাম্প নিজেই ইসরায়েলে ভ্রমণ এবং নেতানিয়াহুর সাথে সাক্ষাৎ মুলতবি করেন।[৭০]
ট্রাম্পের বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তার তীব্র সমালোচনা হয়।
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
হামলার দিন কয়েক পর রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে দলের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে তার নাম ঘোষণা করা হয়।
ট্রাম্পের read more দ্বিতীয় মেয়াদের পররাষ্ট্র নীতিকে বিভিন্নভাবে সাম্রাজ্যবাদী, সম্প্রসারণবাদী,[৩০৪][৩০৫] বিচ্ছিন্নতাবাদী, এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতাবাদী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যিনি "আমেরিকা ফার্স্ট" আদর্শকে এর মূল ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করেছেন।[৩০৬] তার মিত্রদের সাথে সম্পর্ক লেনদেনভিত্তিক ছিল এবং উদাসীনতা থেকে শত্রুতা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল, যার মধ্যে সংযুক্তির হুমকিও অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩০৭] তিনি মার্কিন সরকারকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর তহবিল সরবরাহ এবং সহযোগিতা বন্ধ করার নির্দেশ দেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের check here ডব্লিউএইচও থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বেরিয়ে আসার অভিপ্রায় ঘোষণা করেন।[৩০৮][৩০৯][৩১০] ট্রাম্প এবং তার আগত প্রশাসন বাইডেন প্রশাসনের পাশাপাশি ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সহায়তা করেন, যা তার শপথের একদিন আগে কার্যকর হয়।[৩১১][৩১২][৩১৩] মার্চ মাসে, ট্রাম্প প্রশাসনের সমর্থনে ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে।
ছবির ক্যাপশান, ট্রাম্প প্লাজার অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প আর পাশেই রাখা আকাশচুম্বী ভবনের একটা মডেল, যা তার রিয়েল এস্টেট প্রজেক্টের মধ্যে অন্যতম, ১৯৮৭ সালের ছবি।
ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী মন্তব্য শুধুমাত্র মুসলমানদের লক্ষ্য করে ছিল না, বরং যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন লোকের প্রতিও ছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই লোকদের বহিষ্কারের প্রস্তাব দেন, যা তাকে বিদেশি বিরোধীতা এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় খরচ সম্পর্কে সমালোচনার সম্মুখীন করে।[১০৯] তিনি অভিবাসীদের জন্মগত নাগরিকত্ব সম্পর্কেও বিরোধিতা করেন।[১১০] তিনি রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর সাথে ওবামা আমলের চেয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার দাবি করেন।[১১১] যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তাহলে ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি বাতিলের প্রতিশ্রুতি দেন।[১১২]
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান এড়িয়ে যান তিনি। নিজের পরিবারকে ফ্লোরিডায় স্থানান্তরিত করে দেন। তবে তার অনুগত ভক্তদের একটা অংশ এখনও ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে। একইসঙ্গে রিপাবলিকান পার্টিতেও তার ব্যাপক প্রভাব বজায় রয়েছে।